পরে পুলিশ বাড়িটির চতুর্থতলার একটি কক্ষে তরিকুল ইসলাম খোকন (৫৫) নামের এক ব্যক্তির দগ্ধ মৃতদেহ পায়।
কামরাঙ্গীচর থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান জানান, খোকন ফেরি করে মালামাল বিক্রি করতেন।
“কিভাবে খোকন দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সিআইডি কাজ করছে। আমরা তদন্ত করে দেখছি।” বাড়িটির চতুর্থতলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে একটি কক্ষে একাই থাকতেন খোকন। দুই কক্ষের আরেকটি সাবলেট দিয়েছিলেন।
ওসি বলেন, “যারা সাবলেট আছেন তারা ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়ী গিয়ে এখনও আসেননি। পঞ্চমতলার এক ভাড়াটিয়া সকাল সাড়ে ৮টায় নিচে নামার সময় চারতলার দরজা দিয়ে ধোঁয়া বের হতে দেখে ৯৯৯ নম্বরে কল দেন। এরপরেই আমরা ঘটনাস্থলে আসি।”
ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রোজিনা আকতার জানান, তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে অগ্নিকাণ্ডের আলামত পাননি।
“শুধু খাটের উপর এক ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। খাটের চাদর, তোষকও পোড়া দেখা গেছে।”